শয়তান যে নামে পরিচিত
শয়তানকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, যা প্রায়শই তার বৈশিষ্ট্য বা কাজের উপর ভিত্তি করে ব্যবহৃত হয়। আমাদের উচিত এই সমস্ত নাম হতে বিরিত থাকা । কিন্তু কিছু মানুষ এমন আছে যারা এগুলো না জেনে নিজের অজান্তেই নিজেদেরকে শয়তানের গোলাম বা পুজারী বানিয়ে নিচ্ছে। ইসলামী এবং অন্যান্য ধর্মীয় সূত্র অনুযায়ী, শয়তানের কয়েকটি পরিচিত নাম হলো:
1.
ইবলিস (Iblis) - এটি
শয়তানের সবচেয়ে প্রচলিত নাম। কুরআনে ইবলিসকে আল্লাহর আদেশ অমান্য করা র জন্য উল্লেখ করা হয়েছে, যখন
তাকে আদমকে সিজদা করতে বলা হয়েছিল।
2.
শয়তান
(Shaytan) - এটি
একটি সাধারণ নাম,
যা কুরআনে এবং অন্যান্য ইসলামিক গ্রন্থে ব্যবহার করা
হয়েছে। এটি "দুরাচারী" বা "প্রতারণাকারী" বোঝায়।
3.
লুসিফার
(Lucifer) - খ্রিস্টান
ধর্মে শয়তানের একটি নাম,
যার অর্থ "আলো বহনকারী।" তাকে স্বর্গ থেকে
বিতাড়িত ফেরেশতা হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
4.
আজাজিল
(Azazil) - কিছু
ইসলামিক ঐতিহ্য অনুযায়ী,
ইবলিসের আরেকটি নাম। বলা হয়, তিনি ফেরেশতা ছিলেন এবং পরে
বিদ্রোহ করার কারণে শয়তান হয়ে যান।
5.
দিব্বল
(Devil) - এটি
শয়তানের জন্য একটি সাধারণ ইংরেজি নাম, যা খ্রিস্টান ও অন্যান্য
সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়।
6.
তাগুত (Taghut) - এটি এমন
সমস্ত কিছু বোঝায়,
যা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করে। শয়তান তাগুতের
একটি প্রধান উদাহরণ।
7.
ওয়াসওয়াসা
(Waswasa) - এটি এমন
নাম যা তার কাজ বোঝায়,
যেমন মানুষের মনে কুমন্ত্রণা দেওয়া।
8.
আল-খান্নাস
(Al-Khannas) - কুরআনের
সূরা আন-নাসে শয়তানের এই নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যার অর্থ "পশ্চাদপসরণকারী," অর্থাৎ সে মনের মধ্যে গোপনে কুমন্ত্রণা দেয়।
9.
বিলজেবুল
(Beelzebub) - এটি
শয়তানের আরেকটি নাম,
যা ইহুদি ও খ্রিস্টান ঐতিহ্যে ব্যবহৃত হয়।
শয়তান বিভিন্ন ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন নামে পরিচিত। এখানে আরও কিছু নাম উল্লেখ করা হলো, যা শয়তান বা তার মতো সত্তাগুলোর জন্য ব্যবহৃত হয়:
ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী:
1.
হাসিস (Hasis) - কিছু ইসলামিক
সাহিত্য এবং ঐতিহ্যে শয়তানের আরেকটি নাম।
2.
মারিদ (Marid) - এটি বিদ্রোহী জিন
বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যা শয়তানের সমার্থক হতে পারে।
3.
গারিন (Qareen) - মানুষের সঙ্গে
থাকা একপ্রকার জিন, যারা তাকে মন্দ কাজের প্রতি প্ররোচিত করে।
4.
আফারিত (Afarit) - এটি শক্তিশালী এবং
বিদ্রোহী জিনের এক ধরনের নাম।
5.
দাজ্জাল (Dajjal) - যদিও সরাসরি
শয়তান নয়, ইসলামিক সাহিত্যে তাকে মহামন্দ প্রতীক হিসেবে বিবেচনা
করা হয়।
খ্রিস্টান ও ইহুদি ঐতিহ্য অনুযায়ী:
6.
সামায়েল (Samael) - ইহুদি ধর্মে
শয়তানের আরেকটি নাম। তাকে "মৃত্যুর ফেরেশতা" হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
7.
মেফিস্টোফেলিস (Mephistopheles) - এটি ইউরোপীয়
সাহিত্যে ব্যবহৃত একটি নাম, যা শয়তানের পরিচিতি।
8.
অ্যাবাডন (Abaddon) - বাইবেলে এটি
ধ্বংসের ফেরেশতা বোঝায়, যা শয়তানের একটি উপাধি হতে পারে।
9.
বেলিয়াল (Belial) - বাইবেল এবং
অন্যান্য গ্রন্থে শয়তানের আরেকটি নাম।
10.অ্যাজমোডিউস (Asmodeus) - এটি ইহুদি এবং খ্রিস্টান
ঐতিহ্যে লালসা ও প্রবঞ্চনার শয়তানের নাম।
পারস্য ও অন্যান্য সংস্কৃতিতে:
11. আহরিমান (Ahriman) - পারস্যের জোরাস্ট্রিয়ান ধর্মে
মন্দের প্রতীক।
12. দ্রুজ (Druj) - পার্সি ঐতিহ্যে মিথ্যা এবং মন্দের
আত্মা।
গ্রীক ও রোমান ঐতিহ্যে:
13. হেডিস (Hades) - যদিও সরাসরি শয়তান নয়, এটি
আন্ডারওয়ার্ল্ড বা পাতালপুরীর দেবতার নাম।
14.প্যান (Pan) - মন্দ বা অশুভ চরিত্র হিসেবে তাকে
অনেক সময় শয়তানের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
অন্য নাম এবং উপাধি:
15. প্রিন্স অফ ডার্কনেস (Prince of Darkness) - শয়তানের উপাধি।
16.দ্য টেম্পটার (The Tempter) - মন্দ প্ররোচনাকারী
হিসেবে।
17. ফাদার অফ লাইস (Father of Lies) - মিথ্যার উৎস
হিসেবে।
18. অ্যাডভার্সারি (Adversary) - প্রতিপক্ষ বা
শত্রু বোঝাতে।
19.দ্য ড্রাগন (The Dragon) - খ্রিস্টান ঐতিহ্যে
শয়তানকে প্রায়শই ড্রাগনের সঙ্গে তুলনা করা হয়।
20.
দ্য স্নেক (The Snake) - হযরত আদম ও
হাওয়ার গল্পে শয়তানকে সাপ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
বর্তমানে শয়তান যে নামে পরিচিতঃ-
বর্তমানে শয়তানকে বিভিন্ন ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং আধুনিক সাহিত্যে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, যা তার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য বা কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে গঠিত। এখানে আধুনিক যুগে ব্যবহৃত শয়তানের বিভিন্ন নাম এবং পরিচিতি উল্লেখ করা হলো:
ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে:
1.
ইবলিস (Iblis) - ইসলামে শয়তানের
মূল নাম।
2.
শয়তান (Shaytan) - ইসলামে সাধারণভাবে
মন্দ জিন বা আত্মাকে বোঝাতে ব্যবহৃত।
3.
লুসিফার (Lucifer) - খ্রিস্টান ধর্মে
এটি শয়তানের আরেকটি প্রচলিত নাম, যার অর্থ "আলো বহনকারী।"
4.
সামায়েল (Samael) - ইহুদী ধর্মে একটি
পরিচিত নাম, যা শয়তানের সঙ্গে সম্পর্কিত।
5.
দাজ্জাল (Dajjal) - ইসলামিক পরিভাষায়
দাজ্জালকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্দ চরিত্র হিসেবে দেখা হয়।
আধুনিক সাহিত্যে বা কাল্পনিক
ক্ষেত্রে:
6.
মেফিস্টোফেলিস (Mephistopheles) - ইউরোপীয় সাহিত্যে
শয়তানের একটি জনপ্রিয় নাম, বিশেষ করে ফাউস্ট কাহিনীতে।
7.
বেলজেবুল (Beelzebub) - আধুনিক সাহিত্যে
এটি শয়তানের আরেকটি পরিচিতি।
8.
বেলিয়াল (Belial) - বিভিন্ন ফিল্ম, উপন্যাস এবং গেমে
শয়তানের চরিত্রে এই নাম ব্যবহৃত হয়।
9.
অ্যাজমোডিউস (Asmodeus) - আধুনিক ফ্যান্টাসি
বা হরর গল্পে শয়তান বা দানব হিসেবে ব্যবহৃত।
10.সাটান (Satan) - এটি শয়তানের সর্বাধিক প্রচলিত নাম, যা বিভিন্ন
সংস্কৃতি এবং ভাষায় প্রচলিত।
সমসাময়িক সংস্কৃতিতে:
11. ডেমন (Demon) - এটি আধুনিক ফিল্ম, সিরিজ এবং গেমিং
সংস্কৃতিতে শয়তানের অনুসারীদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
12. দ্য প্রিন্স অফ ডার্কনেস (The Prince of Darkness) - আধুনিক চলচ্চিত্র
এবং সাহিত্যে এটি শয়তানের জন্য জনপ্রিয় উপাধি।
13. দ্য ডেভিল (The Devil) - ইংরেজি ভাষায়
শয়তান বোঝাতে এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত নাম।
14.অ্যান্টিক্রাইস্ট (Antichrist) - খ্রিস্টীয়
সাহিত্য এবং হরর জেনার-এ মন্দ প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত।
15. দ্য ফাদার অফ লাইস (The Father of Lies) - মিথ্যা এবং প্রতারণার উৎস বোঝাতে ব্যবহৃত।
পপ কালচার বা গেমিং-এ:
16.ডায়াবলো (Diablo) - জনপ্রিয় ভিডিও গেম সিরিজে শয়তানের
নাম।
17. লুসি (Lucy) - কিছু আধুনিক পপ কালচার বা হাস্যরসের
ক্ষেত্রে লুসিফারকে ছোট করে লুসি বলা হয়।
18. দ্য স্নেক (The Snake) - হযরত আদম ও
হাওয়ার গল্পে সাপের প্রতীক হিসেবে শয়তানকে আধুনিক গল্পে তুলে ধরা হয়।
19.অ্যাবিস লর্ড (Abyss Lord) - আধুনিক ফ্যান্টাসি
সাহিত্যে শয়তানের জন্য ব্যবহৃত নাম।
উপরোক্ত তালিকা ছাড়াও, শয়তানকে তার বৈশিষ্ট্য, ক্ষমতা এবং কার্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে আরও বিভিন্ন নামে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে সিনেমা, উপন্যাস, গেম, এবং বিভিন্ন ধর্মীয় আলোচনায় নিম্নোক্ত নামগুলোও ব্যবহৃত হয়:
অধিক ব্যবহারযোগ্য নাম:
1.
দ্য মর্নিং স্টার
(The Morning Star) - লুসিফারের সমার্থক নাম, যেটি শয়তানের
পতনের আগে তার সৌন্দর্য এবং মর্যাদার প্রতীক।
2.
দ্য এভিল ওয়ান (The Evil One) - সাধারণভাবে
শয়তানকে বোঝাতে ব্যবহৃত।
3.
দ্য গ্রেট ডিকিভার
(The Great Deceiver) - প্রতারণার মাধ্যমে মানুষকে
বিভ্রান্তকারী।
4.
দ্য ডার্ক ওয়ান (The Dark One) - আধুনিক সাহিত্যে
এবং ফ্যান্টাসিতে শয়তানের আরেকটি পরিচিতি।
5.
ব্ল্যাক প্রিন্স (Black Prince) - শয়তানের আধুনিক
সময়ে রূপক অর্থে ব্যবহৃত নাম।
আধুনিক পপ সংস্কৃতি ও মিডিয়াতে:
6.
লুসিফার
মর্নিংস্টার (Lucifer Morningstar) - জনপ্রিয় টিভি সিরিজ এবং উপন্যাসে
শয়তানের আধুনিক রূপ।
7.
ডার্ক লর্ড (Dark Lord) - ফ্যান্টাসি এবং
হরর সাহিত্যে ব্যবহৃত।
8.
হেল মাস্টার (Hell Master) - গেম এবং
চলচ্চিত্রে শয়তানের শক্তিশালী চরিত্র বোঝাতে ব্যবহৃত।
9.
ইনফার্নো কিং (Inferno King) - আধুনিক গেমিং এবং
সাহিত্যে ব্যবহৃত নাম।
10.ফলেন ওয়ান (Fallen One) - পতিত ফেরেশতা হিসেবে শয়তানের পরিচিতি।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য নাম:
11. সেট (Set) - মিশরীয় মাইথলজিতে একটি অশুভ দেবতা, যা অনেক সময়
শয়তানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত।
12. বাফোমেট (Baphomet) - একটি রহস্যময় চরিত্র, যা শয়তানের সঙ্গে
সম্পর্কিত বলে ধারণা করা হয়।
13. মলোচ (Moloch) - প্রাচীন ঐতিহ্যে মন্দ দেবতা, যা আধুনিক সাহিত্য
এবং চলচ্চিত্রে শয়তানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
14.দ্য অ্যাবিস (The Abyss) - চূড়ান্ত অন্ধকার
এবং মন্দের উৎস বোঝাতে।
15. হেডলেস হর্সম্যান (Headless Horseman) - যদিও এটি শয়তানের
একটি সরাসরি নাম নয়, এটি মন্দ শক্তির প্রতীক।
শয়তান সম্পর্কে আরও জানতে হলে, বিভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি এবং
পৌরাণিক কাহিনীতে তাকে ঘিরে কিছু উল্লেখযোগ্য নাম এবং ধারণার কথা বলা যেতে পারে।
এখানে আরও কিছু নাম এবং শয়তানের সাথে সম্পর্কিত পরিচিতি উল্লেখ করা হলো:
ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে:
1.
আল-হারিথ (Al-Harith) - কিছু ইসলামিক
ঐতিহ্যে শয়তানের আরেকটি নাম।
2.
তাগুত (Taghut) - এমন মন্দ শক্তিকে
বোঝানো হয় যা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়।
3.
ওয়াল-ওয়াসওয়াস
(Waswas) - মানুষের মনে সন্দেহ বা কুমন্ত্রণা সৃষ্টিকারী।
4.
দজ্জাল (Dajjal) - ইসলামিক সাহিত্যে
মিথ্যা প্রচারকারী এবং শেষ সময়ে আসা মন্দ প্রতীক।
5.
আল-খান্নাস (Al-Khannas) - সূরা আন-নাসে
শয়তানের একটি গুণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যার অর্থ পশ্চাদপসরণকারী।
ইহুদি ও খ্রিস্টান ঐতিহ্যে:
6.
লেভিয়াথান (Leviathan) - বিশালাকার সাগর
দৈত্য, যা খ্রিস্টান এবং ইহুদি ঐতিহ্যে শয়তানের প্রতীক।
7.
অ্যাজরাইল (Azrael) - কখনও কখনও মৃত্যু
এবং ধ্বংসের ফেরেশতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
8.
অ্যাপোলিয়ন (Apollyon) - এটি বাইবেলের
"ধ্বংসের দেবতা" হিসেবে উল্লেখিত।
9.
বাল (Baal) - প্রাচীন কনানীয়
ধর্মে এটি একটি দেবতা, যা পরবর্তীতে মন্দ শক্তি বা শয়তানের সমার্থক হিসেবে
ব্যবহৃত হয়।
10.বেলফেগর (Belphegor) - একটি মন্দ সত্তা, যাকে লোভ এবং
আরামের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।
পারস্য এবং ভারতীয় ঐতিহ্যে:
11. আহরিমান (Ahriman) - জোরোয়াস্ত্র ধর্মে মন্দ এবং ধ্বংসের
প্রধান শক্তি।
12. দ্রুজ (Druj) - মিথ্যা এবং প্রতারণার আত্মা, যা মন্দ শক্তির
সঙ্গে সম্পর্কিত।
13. রাক্ষস (Rakshasa) - হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীতে মন্দ আত্মা
বা দানব।
14.মারা (Mara) - বৌদ্ধ ধর্মে এটি একটি মন্দ শক্তি, যা মানুষের মধ্যে
কামনা এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
15. অসূর (Asura) - প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থে শক্তিশালী
কিন্তু মন্দ শক্তি বা দেবতা।
গ্রীক এবং রোমান মিথে:
16.হেডিস (Hades) - আন্ডারওয়ার্ল্ডের দেবতা, যাকে শয়তানের
একটি প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।
17. ফিউরি (Furies) - প্রতিশোধের দেবী, যারা মন্দ শক্তি
হিসেবে বিবেচিত।
18. টারটারাস (Tartarus) - গ্রীক পৌরাণিক কাহিনীতে মন্দ
আত্মাদের স্থান।
19.নিক্স (Nyx) - অন্ধকার এবং রাতের দেবী, যাকে শয়তানের
সঙ্গে সম্পর্কিত মনে করা হয়।
20.
মেডুসা (Medusa) - মন্দ এবং ধ্বংসের
প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত।
আধুনিক সংস্কৃতি এবং সাহিত্যে:
21. দ্য গ্রিম রিপার (The Grim Reaper) - মৃত্যুর প্রতীক, যা শয়তানের সঙ্গে
সম্পৃক্ত হতে পারে।
22. হেলস্পাউন (Hellspawn) - পপ কালচার এবং
কমিক্সে মন্দ সত্তার একটি প্রতীক।
23. ডার্ক মেসিয়াহ (Dark Messiah) - মন্দ শক্তির নেতা
হিসেবে ব্যবহৃত একটি নাম।
24. ইনফার্নো লর্ড (Inferno Lord) - আধুনিক ফ্যান্টাসি
সাহিত্যে শয়তানের জন্য ব্যবহৃত।
25. নেক্রোম্যান্সার (Necromancer) - মৃত্যুর ওপর নিয়ন্ত্রণকারী, যা শয়তানের ধারণার সঙ্গে সম্পৃক্ত।